“আপনি অবিবাহিত হলে বিবাহ করে অর্ধেক দ্বীন পূরন করুন, বাকি অর্ধেকের জন্য আল্লাহকে ভয় করুন।”
রাসূল (সা.) বলেন: “বিয়ে আমার সুন্নত। আর যে আমার সুন্নত থেকে বিমুখ হলো, সে আমার উম্মত নয়।”
📚 (বুখারি: 5063, মুসলিম: 1401)
রাসূল (সা.) বলেন: “হে যুব সমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা বিয়ের সামর্থ্য রাখে, তারা যেন বিয়ে করে। কারণ এটি দৃষ্টি অবনমিত রাখে এবং যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে।”
📚 (বুখারি: 5066, মুসলিম: 1400)
রাসূল (সা.) বলেন: “নারীকে বিয়ে করা হয় চারটি কারণে—তাঁর ধন-সম্পদ, বংশ-মর্যাদা, সৌন্দর্য ও ধর্মীয়তা। তবে তুমি ধর্মবতী নারীকে বেছে নাও, তাহলে তুমি কল্যাণ লাভ করবে।”
📚 (বুখারি: 5090, মুসলিম: 1466)
রাসূল (সা.) বলেন: “যে ব্যক্তি বিয়ে করলো, সে যেন তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করলো। অতএব, সে যেন বাকি অর্ধেকের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করে।”
📚 (আল-বায়হাকি, হাদিস সহিহ)
রাসূল (সা.) বলেন: “তোমাদের মধ্যে যার নিকাহ হবার সামর্থ্য আছে, সে যেন নিকাহ করে; এটি দৃষ্টি সংযত রাখে ও লজ্জাস্থান হেফাজত করে।”
📚 (বুখারি ও মুসলিম)
আল্লাহ বলেন: “তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহযোগ্য, তাদের বিয়ে দাও... তারা যদি দরিদ্র হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের অভাবমুক্ত করবেন।”
📖 (সূরা আন-নূর: ৩২)
রাসূল (সা.) বলেন: “তিন ব্যক্তির সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব: ১) যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিয়ে করে…”
📚 (তিরমিজি: 1655, সহিহ)
রাসূল (সা.) বলেন: “তোমরা সেই নারীকে বিয়ে করো, যে অধিক সন্তান জন্ম দিতে পারে এবং স্নেহশীলা। কারণ আমি কিয়ামতের দিন তোমাদের সংখ্যার ওপর গর্ব করব।”
📚 (আবু দাউদ: 2050)
রাসূল (সা.) বলেন: “বিয়ে হচ্ছে পবিত্রতা অর্জনের অর্ধেক।”
📚 (সহিহ ইবনে হিব্বান: 4032)
রাসূল (সা.) বলেন: “যে ব্যক্তি বিয়ের সামর্থ্য না রাখে, সে যেন রোজা রাখে। কেননা এটি তার যৌন চাহিদা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে।”
📚 (বুখারি: 5066)
মুমিন ব্যক্তি আল্লাহভীরু হওয়ার পর উত্তম কোনো কিছু লাভ করেনি, স্ত্রীর চেয়ে উত্তম কিছু নয়।
ইবনে মাজাহ: 1855
নারীর প্রতি তোমরা সদ্ব্যবহার করবে। কারণ তারা তোমাদের গৃহের সঙ্গিনী।
মুসলিম: 1468
তোমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ সেই ব্যক্তি, যে নিজের স্ত্রীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করে।
তিরমিজি: 3895
যখন কোনো ব্যক্তি বিয়ে করে, তখন সে তার দ্বীন পূর্ণ করে; সে যেন বাকি অর্ধেক বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করে।
আল বাইহাকি, সহিহ
তোমরা এমন নারীদের বিয়ে করো, যারা দীনদার ও সন্তান উৎপাদনে সক্ষম, আমি কিয়ামতের দিন তোমাদের সংখ্যার ওপর গর্ব করব।
আবু দাউদ: 2050
তিনটি জিনিস রয়েছে, যা দেরি না করে করা উচিত: নামাজ, জানাজা এবং যখন উপযুক্ত পাত্র-পাত্রীর মিলন ঘটে বিয়ে।
তিরমিজি: 171
দুনিয়াটা হলো এক ধরণের ভোগ্য বস্তু, আর এর মধ্যে সর্বোত্তম ভোগ্য বস্তু হলো সৎ নারী।
মুসলিম: 1467
স্ত্রী হলো স্বামীর অর্ধাঙ্গিনী, সে যেন তার স্ত্রীকে সম্মান করে ও ভালবাসে।
তিরমিজি: 1162 (অর্থবোধে বর্ণিত)
এক মুমিন ব্যক্তির জন্য তার স্ত্রীকে ঘৃণা করা উচিত নয়। যদি তার কোনো একটি গুণ অপছন্দ হয়, তবে অন্য গুণে সন্তুষ্ট হোক।
মুসলিম: 1469
তোমরা ইয়াতিম, গরিব ও অভাবীদের বিয়েতে সাহায্য করো। এতে আল্লাহ তোমাদের ওপর রহমত বর্ষণ করবেন।
ইবনে মাজাহ: 1847 (অর্থবোধে)
বিয়ে করা রাসূলের সুন্নত এবং তা থেকে বিমুখ হওয়া ইসলামের মূলনীতি থেকে বিচ্যুতি।
যুবকদের জন্য বিয়ে চক্ষু ও চরিত্র সংযমে সহায়ক এবং নৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
জীবনসঙ্গী নির্বাচনে চরিত্র ও ধর্মীয়তা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
বিয়ে মানুষের দ্বীনের অর্ধেক পূর্ণ করে, বাকিটা আল্লাহভীতির মাধ্যমে রক্ষা করা জরুরি।
বিয়ে শুধু সামাজিক প্রয়োজন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের অংশও বটে।
বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহ অভাব দূর করে রিজিক বৃদ্ধি করেন, তাই দারিদ্র্যকে ভয় করা অনুচিত।
আল্লাহ তাঁদের সাহায্য করেন, যারা তাঁর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়।
দাম্পত্য জীবনে সন্তান লাভ ইসলামিক দৃষ্টিতে প্রশংসনীয় এবং এটি উম্মতের শক্তি বৃদ্ধি করে।
বিয়ে মানুষকে নৈতিকভাবে বিশুদ্ধ ও আত্মসংযমে সহায়তা করে।
যারা বিয়েতে অক্ষম, তাদের জন্য রোজা যৌন চাহিদা নিয়ন্ত্রণের কার্যকর বিকল্প।
মুখে রোচে না এমন রান্নাও 'মায়া দিয়ে' খাওয়া শিখে যাবে!
রাতে কেউ আর ‘seen’ না দিয়ে ঘুমাবে না – কারণ সে তোমার পাশেই ঘুমায়!
কেননা সুখ টাকায় না, চায়ের সাথে কেউ ভাগ বসালেই হয়!
বিয়ে হলে মা-বাবাও বলবে, ‘এবার একটু নিশ্চিন্ত হলাম রে বাবা!’
লাইফটাইম সাবস্ক্রিপশন, ঝগড়াসহ ফ্রি!
বউ কমেন্ট করবে, ‘হ্যান্ডসাম হাবি 🥰’ – আত্মবিশ্বাস হুট করে বেড়ে যাবে!
বিয়ে করো, প্ল্যানিং থাকবে, বাজেট থাকবে, আর পেছনে কেউ বলবে ‘এটাই ভালো ছিল?’
কারণ এখন সেটা শুধু নিরাপত্তা না, ‘বাঁচার পথ’!
বিয়ে মানেই রাত জেগে সিরিয়াস আলোচনাঃ কে আগে ঘুমাবে?
‘এক ছিলো ছেলে, সে বিয়ে করল… তারপর?’ — আসল মুভি তখনই শুরু!